গ্রামীন আদালতের মামলার আবেদন
বরাবর
চেয়ারম্যান
পুটাইল ইউনিয়ন পরিষদ
উপজেলা-মানিকগঞ্জ সদর, জেলা-মানিকগঞ্জ।
বিষয়ঃ গ্রাম আদালত গঠনের আবেদন এবং অভিযোগ/দাবির বিবরণ।
আবেদনকারীর নাম ও ঠিকানা |
প্রতিবাদীর নাম ও ঠিকানা |
স্বাক্ষীগণের নাম ও ঠিকানা |
মোঃ আফছার উদ্দিন পিতা-মৃত সোনা উলস্নাহ গ্রাম-কৈতরা,ডাকঘর-কৈতরা ইউনিয়ন-পুটাইল, উপজেলা-মানিকগঞ্জ সদর জেলা-মানিকগঞ্জ |
শেখ হামেদ পিতা-মৃত শেখ আবদুল গ্রাম-কাজিরটেক,ডাকঘর-হারম্নকান্দি ইউনিয়ন-হারম্নকান্দি, উপজেলা-হরিরামপুর জেলা-মানিকগঞ্জ |
- |
ঘটনার স্থানঃ উত্তরা ব্যাংক, মানিকগঞ্জ। তারিখঃ ১২/০৩/২০২৩ ইং সময়ঃ আনুমানিক সকাল-১১.০০ ঘটিকা
|
ঘটনার বিবরণঃ দরখাসত্ম পক্ষে বাদীর অভিযোগের বিবরণ এই যে,বাদী একজন সহজ সরল লোক হইতেছে। পক্ষান্তারে বিবাদী একজন চতুর ও পরধন লোভী লোক হইতেছে। বিবাদী সম্পর্কে আমার (বাদী)আপন ভাইরা। বিবাদী তাহার ছেলে সুজনকে সৌদি আরবে পাঠাইবে বলিয়া ঘটনার স্থান,তারিখ ও সময়ে আমার নিকট হইতে ব্যাংক হইতে উত্তোলিত ৮০,০০০/- (আশি হাজার টাকা) টাকা তাহার ছেলে ও তাহার মেয়ের জামাই নাসির এর উপস্থিতিতে বিবাদী শেখ হামেদ নগদ গ্রহণ করে। টাকা নেওয়ার সময় বিবাদী বলে ০২/০১ বছরের মধ্যে আমাকে ফেরত দেবে। উলেস্নখ্য যে,আমার ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর সময় ১৯৯৮ সালে বিবাদীর নিকট হইতে ৪০,০০০/-(চলিস্নশ হাজার টাকা) গ্রহণ করি। ০৬/৭ মাস পর বিবাদীকে নগদ ১০,০০০/-(দশ হাজার টাকা) দেওয়া হয়। বিবাদীকে আমি বলি আমার পাওনা ৮০,০০০/- (আশি হাজার) টাকার মধ্যে আমার নিকট তোমার পাওনা ৩০,০০০/(ত্রিশ হাজার) টাকা বাদে বাকী ৫০,০০০/-(পঞ্চাশ হাজার) টাকা আমাকে দাও। কিন্তু অদ্যাবধিও সে আমার দাবীকৃত ৫০,০০০/-(পঞ্চাশ হাজার টাকা) টাকা আমাকে দিচ্ছে না। নানা রকম টাল বাহানা করিতেছে।
অতএব,হুজুর দয়া করিয়া আমার দাবিকৃত ৫০,০০০/-(পঞ্চাশ হাজার টাকা) টাকা আমি যাহাতে পাইতে পারি তাহার সুব্যবস্থা গ্রহণে আপনার সদয় মর্জি হয়।
তারিখঃ ২৬/০৪/২০২৩ ইং আবেদনকারীর স্বাক্ষর জাতীয় পরিচয় পত্র নং
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস